প্রথম প্রেম প্রথম স্মৃতি কথা
একটা জিনিস খেয়াল করলে দেখবেন। বেশিরভাগ মানুষ প্রথম প্রেমে ধোকা খায়। আপনার যদি কারো প্রেমে ধোকা খাওয়া অথবা প্রতারিত হওয়ার গল্প শুনে থাকেন তাহলে আপনি জানতে পারবেন। সেটা তার প্রথম প্রেম ছিল
দ্বিতীয় বা তৃতীয় অথবা পরবর্তী পর্বগুলোতে ধোকা খাওয়ার তেমন কোনো রেকর্ড নেই। আচ্ছা মানুষের এই প্রথম প্রেমে ধোকা খাওয়ার কারণটা কি? কারণটা কি খুব জটিল কিছু, না কারণটা খুবই সিম্পল।আর এই সিম্পল কারণটা হল প্রথম প্রেমের সম্পর্কে অতিরিক্ত অনেস্ট থাকা। শুনতে অন্যরকম লাগলেও এটাই সত্যি প্রথমে কেউ কাউকে ছেড়ে দেওয়ার চিন্তাভাবনা থাকেনা। থাকেনা কোন টাইম পাছের চিন্তাও। প্রথম প্রেমের বয়ফ্রেন্ডের পকেট ফাঁকা করে শপিং করার করার চিন্তা থাকে না। চিন্তা থাকে না প্রেমিকাকে রিকশায় বসেই হুড তুলে দিয়ে চাপাচাপি করা।
প্রথম প্রেমে সবাই অনেস্ট থাকে। কাউকে সে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে। অন্ধ বিশ্বাস যাকে বলে, প্রথম প্রেমের মানুষটা পেটে পিস্তল ঠেকে রাখলেও তার মনে হয় মানুষটা তার সাথে দুষ্টুমি করছে। ফাইনালি সে পিস্তলের টিগারে চাপ দিয়ে দিলেও মৃত্যু যন্ত্রণায় কাতরাতে কাতরাতে সেভাবে ঠিক ইচ্ছে করে দেয়নি এক্সিডেন্টলি হয়ে গেছে। আমরা মানুষদের কমন একটা বৈশিষ্ট্য হলো আমরা ভালোর কদর করতে জানিনা।
যখন আমার দেখি কেউ আমাদের ভালোবেসে মরে যাচ্ছে। চোখ মুখ আমাদের অন্ধভাবে বিশ্বাস করছে যেভাবে আমরা বোঝাচ্ছি সেভাবে বুঝছে। আমাদের অবহেলা পেয়েও আরো বেশি বেশি ভালোবেসে যাচ্ছে। এখন তাদের প্রতি আমার আগ্রহ হারিয়ে ফেলি তাদের দেখে আমরা মজা নিই। তাদের মতে, আমাদের আর ইন্টারেস্ট থাকে না। তাদের একসময় আমরা আর কেয়ার করি না। তারা তো আমাদের হাতের মুঠোয় আছে তাদের ফেলে রেখে আমরা ধরাছোঁয়ার বাইরে যারা থাকে তাদের পেছনে ছুটি। তাদের প্রতি আমাদের ইন্টারনেট বাড়তে থাকে তরতর করে। তাদের আমরা চাই চাই-ই। যাই হোক!আপনি ধরেই নেন আপনি কাউকে একদম মন থেকে ভালবাসলে কাউকে অন্ধ বিশ্বাস করলে কারো জন্যে কেঁদে কেঁদে বালিশ ভেজালেও হয সে আপনাকে আপনার মত করেই ভালবাসবে
আপনার মত করেই চাইবে। আহারে বলে আপনাকে বুকে টেনে নেবে। তবে এখনও বোকার রাজ্যে বাস করছেন। প্রথম প্রেমে ধোকা খাওয়ার পর মানুষটা অনেক কিছু শিখিয়ে যায়। শিখে যায় কাউকে বিশ্বাস করব ঠিক আছে কিন্তু সেটা লিমিটেশনের মধ্যে রেখে। অন্ধবিশ্বাস মানে মারা খাওয়া। কাউকে ভালবাসবো ঠিক আছে কিন্তু নিজের সুখের চাবি তার হাতে পুরোপুরি ছেড়ে দেওয়া যাবে না।চাবি তাকে দিবো ঠিক আছে কিন্তু চাবির একটা ডুব্লিকেট কপি নিজের কাছে রেখে দিতে হবে। যাতে সে চলে গেলেও সুখের ঘর তা পুরোপুরি তালাবদ্ধ না হয়ে যায়। ডুপ্লিকেট চাবি দিয়ে সুখের ঘরটা ইচ্ছে করলেই যেন খুলতে পারা যায়।
দ্বিতীয় বা তৃতীয় অথবা পরবর্তী পর্বগুলোতে ধোকা খাওয়ার তেমন কোনো রেকর্ড নেই। আচ্ছা মানুষের এই প্রথম প্রেমে ধোকা খাওয়ার কারণটা কি? কারণটা কি খুব জটিল কিছু, না কারণটা খুবই সিম্পল।আর এই সিম্পল কারণটা হল প্রথম প্রেমের সম্পর্কে অতিরিক্ত অনেস্ট থাকা। শুনতে অন্যরকম লাগলেও এটাই সত্যি প্রথমে কেউ কাউকে ছেড়ে দেওয়ার চিন্তাভাবনা থাকেনা। থাকেনা কোন টাইম পাছের চিন্তাও। প্রথম প্রেমের বয়ফ্রেন্ডের পকেট ফাঁকা করে শপিং করার করার চিন্তা থাকে না। চিন্তা থাকে না প্রেমিকাকে রিকশায় বসেই হুড তুলে দিয়ে চাপাচাপি করা।
প্রথম প্রেমে সবাই অনেস্ট থাকে। কাউকে সে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে। অন্ধ বিশ্বাস যাকে বলে, প্রথম প্রেমের মানুষটা পেটে পিস্তল ঠেকে রাখলেও তার মনে হয় মানুষটা তার সাথে দুষ্টুমি করছে। ফাইনালি সে পিস্তলের টিগারে চাপ দিয়ে দিলেও মৃত্যু যন্ত্রণায় কাতরাতে কাতরাতে সেভাবে ঠিক ইচ্ছে করে দেয়নি এক্সিডেন্টলি হয়ে গেছে। আমরা মানুষদের কমন একটা বৈশিষ্ট্য হলো আমরা ভালোর কদর করতে জানিনা।
যখন আমার দেখি কেউ আমাদের ভালোবেসে মরে যাচ্ছে। চোখ মুখ আমাদের অন্ধভাবে বিশ্বাস করছে যেভাবে আমরা বোঝাচ্ছি সেভাবে বুঝছে। আমাদের অবহেলা পেয়েও আরো বেশি বেশি ভালোবেসে যাচ্ছে। এখন তাদের প্রতি আমার আগ্রহ হারিয়ে ফেলি তাদের দেখে আমরা মজা নিই। তাদের মতে, আমাদের আর ইন্টারেস্ট থাকে না। তাদের একসময় আমরা আর কেয়ার করি না। তারা তো আমাদের হাতের মুঠোয় আছে তাদের ফেলে রেখে আমরা ধরাছোঁয়ার বাইরে যারা থাকে তাদের পেছনে ছুটি। তাদের প্রতি আমাদের ইন্টারনেট বাড়তে থাকে তরতর করে। তাদের আমরা চাই চাই-ই। যাই হোক!আপনি ধরেই নেন আপনি কাউকে একদম মন থেকে ভালবাসলে কাউকে অন্ধ বিশ্বাস করলে কারো জন্যে কেঁদে কেঁদে বালিশ ভেজালেও হয সে আপনাকে আপনার মত করেই ভালবাসবে
আপনার মত করেই চাইবে। আহারে বলে আপনাকে বুকে টেনে নেবে। তবে এখনও বোকার রাজ্যে বাস করছেন। প্রথম প্রেমে ধোকা খাওয়ার পর মানুষটা অনেক কিছু শিখিয়ে যায়। শিখে যায় কাউকে বিশ্বাস করব ঠিক আছে কিন্তু সেটা লিমিটেশনের মধ্যে রেখে। অন্ধবিশ্বাস মানে মারা খাওয়া। কাউকে ভালবাসবো ঠিক আছে কিন্তু নিজের সুখের চাবি তার হাতে পুরোপুরি ছেড়ে দেওয়া যাবে না।চাবি তাকে দিবো ঠিক আছে কিন্তু চাবির একটা ডুব্লিকেট কপি নিজের কাছে রেখে দিতে হবে। যাতে সে চলে গেলেও সুখের ঘর তা পুরোপুরি তালাবদ্ধ না হয়ে যায়। ডুপ্লিকেট চাবি দিয়ে সুখের ঘরটা ইচ্ছে করলেই যেন খুলতে পারা যায়।
Qow